গাবতলী থেকে মাত্র ১৮ কিলোমিটার দূরে সাভারে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছেই অবস্থিত অরণ্যালয় মিনি চিড়িয়াখানা ও পিকনিক স্পট। মূলত এটি সাভার মিলিটারি ফার্মের একটি চিড়িয়াখানা ও পিকনিক স্পট। এটি সবার জন্যই উন্মুক্ত। ১৯৯৯ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি এর যাত্রা শুরু হয়।
ইট-পাথর, লোহা-লক্করের জঞ্জালে ভরা এই শহুরে যান্ত্রিক ও অশান্ত পরিবেশ থেকে মুক্তি পেতে ভিন্ন রকম আবহে, নিরিবিলিতে সারাটাদিন কাটাতে চাইলে চলে আসতে পারেন ঢাকার সন্নিকটে, উপজেলা শহর সাভারের নিকটবর্তী অরণ্যালয়ে। ঢাকা-আরিচা হাইওয়ের পাশেই মেইন গেট দিয়ে ভিতরে প্রবেশ করলেই মনে হবে সমস্ত যান্ত্রিকতা ও কোলাহল থেকে মুক্তি মিলে গেছে। মনে হবে গ্রামে চলে এসেছেন। চারিদিকে গজারি বন ঘেরা পরিবেশ ও পাখির কিচিরমিচিরে সত্যিই মনটাকে অনেক প্রফুল্ল করে তোলে।
অরণ্যালয় মূলত সাভার মিলিটারি ফার্মের একটি চিড়িয়াখানা ও পিকনিক স্পট। এটি সবার জন্যই উন্মুক্ত। ১৯৯৯ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন সেনা প্রধান জেনারেল মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান বীর বিক্রম এর উদ্বোধন করেন। হাইওয়ে রোড থেকে নেমে মাটির রাস্তা ধরে কিছুদুর এগুলেই দেখবেন একটি ভিআইপি সহ মোট তিনটি পিকনিক স্পট এবং এর পরেই চিড়িয়াখানা। শান্ত নিরিবিলি এ বনের পথে যখন হাঁটবেন, তখন চারিপাশ থেকে পাখির ডাক শুনে মুগ্ধ হবেন। মনে হবে পাখিরা আপনাকে তাদের রাজ্যে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। পাখির ডাক শুনতে শুনতেই কিছুক্ষণের মধ্যে চলে আসবেন চিড়িয়াখানার সামনে।
চিড়িয়াখানার মাঝখানে রয়েছে কৃত্রিম বাঘের ভাস্কর্য। তার পাশে আছে দোলনাসহ বাচ্চাদের কয়েকটি খেলার উপকরন, যা আপনার পরিবারের ক্ষুদে সদস্যদের সময়কে আরো মজাদার করে তুলবে।
ইট-পাথর, লোহা-লক্করের জঞ্জালে ভরা এই শহুরে যান্ত্রিক ও অশান্ত পরিবেশ থেকে মুক্তি পেতে ভিন্ন রকম আবহে, নিরিবিলিতে সারাটাদিন কাটাতে চাইলে চলে আসতে পারেন ঢাকার সন্নিকটে, উপজেলা শহর সাভারের নিকটবর্তী অরণ্যালয়ে। ঢাকা-আরিচা হাইওয়ের পাশেই মেইন গেট দিয়ে ভিতরে প্রবেশ করলেই মনে হবে সমস্ত যান্ত্রিকতা ও কোলাহল থেকে মুক্তি মিলে গেছে। মনে হবে গ্রামে চলে এসেছেন। চারিদিকে গজারি বন ঘেরা পরিবেশ ও পাখির কিচিরমিচিরে সত্যিই মনটাকে অনেক প্রফুল্ল করে তোলে।
অরণ্যালয় মূলত সাভার মিলিটারি ফার্মের একটি চিড়িয়াখানা ও পিকনিক স্পট। এটি সবার জন্যই উন্মুক্ত। ১৯৯৯ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন সেনা প্রধান জেনারেল মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান বীর বিক্রম এর উদ্বোধন করেন। হাইওয়ে রোড থেকে নেমে মাটির রাস্তা ধরে কিছুদুর এগুলেই দেখবেন একটি ভিআইপি সহ মোট তিনটি পিকনিক স্পট এবং এর পরেই চিড়িয়াখানা। শান্ত নিরিবিলি এ বনের পথে যখন হাঁটবেন, তখন চারিপাশ থেকে পাখির ডাক শুনে মুগ্ধ হবেন। মনে হবে পাখিরা আপনাকে তাদের রাজ্যে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। পাখির ডাক শুনতে শুনতেই কিছুক্ষণের মধ্যে চলে আসবেন চিড়িয়াখানার সামনে।
অরণ্যালয় মিনি চিড়িয়াখানা কি কি রয়েছে
চিড়িয়াখানার একপাশে রয়েছে বিশাল এক পুকুর। আপনি চাইলে সেখানে নৌকা ভ্রমণ (রাইড) করতে পারেন। চিড়িয়াখানায় রয়েছে ময়ুর, তিন প্রজাতির হরিণ (চিত্রা হরিণ, মায়া হরিণ ও সাম্বার হরিণ), খরগোশ, গিনিপিগ, কালিম, টিয়া, ককটেল ও গোল্লা কবুতর, বানর, রেসাস বানর, হনুমান, ভাল্লুক, অজগর সাপ, টিয়া, টারকী, ও তিতির মুরগি।চিড়িয়াখানার মাঝখানে রয়েছে কৃত্রিম বাঘের ভাস্কর্য। তার পাশে আছে দোলনাসহ বাচ্চাদের কয়েকটি খেলার উপকরন, যা আপনার পরিবারের ক্ষুদে সদস্যদের সময়কে আরো মজাদার করে তুলবে।